সারোগেসি কি?
সারোগেসি হল সমকামী পুরুষদের জন্য একটি উপায়, যারা জৈবিক সম্পর্কের সন্তান চায়- যেখানে সন্তান তাদের জেনেটিক তথ্যের সাথেই জন্মাবে। লেসবিয়ান দম্পতিরা ও, যারা নিজেরাই গর্ভধারণ করতে বা বহন করতে অক্ষম, তারাও এই উপায় ব্যবহার করতে পারেন।
এলজিবিটি সারোগেসিতে ডিম্বাণু ডোনার, গর্ভকালীন বাহক এবং ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন (আইভিএফ) ব্যবহার করে গর্ভধারণ করা হয় এবং সারোগেসি প্রক্রিয়াটি অন্য যে কোনো অভিভাবকের জন্য একই রকম। যাইহোক, প্রক্রিয়া শুরু করার আগে, সমকামী দম্পতিদের অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সোজা সারোগেসির বিপরীতে, যেখানে পিতামাতার উভয়ের জেনেটিক উপাদান একটি ভ্রূণ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়, সমলিঙ্গের অভিভাবকদের অবশ্যই সিদ্ধান্ত নিতে হবে কে কার শুক্রাণু বা ডিম্বাণু ব্যবহার করবে। কিছু অভিপ্রেত পিতা ইমপ্লান্টেশনের জন্য একাধিক ডিম্বাণু নিষিক্ত করার জন্য উভয় অংশীদারের শুক্রাণু ব্যবহার করতে বেছে নেয়, যার ফলে উভয় বা উভয়কেই একটি সন্তানের জৈবিক পিতা হতে দেয়।
যদিও বেনামী শুক্রাণু বা ডিম্বাণু দাতা ব্যবহার করার জন্য একটি সংস্থার সাথে কাজ করা আরও সুবিধাজনক হতে পারে, অনেক এলজিবিটি দম্পতি এবং ব্যক্তি একটি চিহ্নিত দাতার সাথে সারোগেসি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পছন্দ করেন। ইচ্ছুক পিতারা একজন সঙ্গীর শুক্রাণুকে অন্য সঙ্গীর নিকটাত্মীয়ের ডিমের সাথে একত্রিত করতে বেছে নিতে পারেন, উভয় পিতাকে সন্তানের সাথে একটি জৈবিক সংযোগ প্রদান করে।
সারোগেসি সম্ভাব্য পিতামাতাদের তাদের পরিবার প্রসারিত করার তাদের আজীবন স্বপ্ন উপলব্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। সারোগেসি সমকামী দম্পতিদের এক বা উভয় পিতামাতার সাথে জৈবিক সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেয়। অভিপ্রেত পিতামাতারা তাদের সারোগেটদের সাথে অর্থপূর্ণ দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন।
অনেক সারোগেট বিশেষ করে সমকামী দম্পতিদের পিতামাতা হতে সহায়তা করতে আগ্রহী।
ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম
তোরা হলি এই সমাজের কিট পতঙ্গ। জানুয়ার ও তোদের থেকে অনেক বিবেকবান
আমাদের পবিত্র গ্রন্থ আল কুরান নিয়ে ফালতু কথা বলার অধিকার কারো নাই।
দুনিয়াতে কোন ধর্ম কায়েম করলে তোর জন্য সুবিধা হবে রে নাস্তিকের বাচ্চা। তোর মতো নষ্ট-দিকভ্রস্ট কাফের মুরতাদের জন্য আসলে কোনো ধর্মই লাগে না। তোদের জন্য দরকার শুধু চাপাতির কোপ। সাহস থাকলে দেশে আয় একবার নাস্তিকের বাচ্চা।
তুই থাকস লন্ডনে কুত্তার বাচ্চা, একবার দেশে আয়। কিভাবে কোপামু তারপর দেখবি
লেখার শিরোনাম দেখেই বুঝতে পারা যায় যে আপনি আসলে একজন ইসলাম বিদ্বেষি শাহবাগী
তোর জন্য অপেক্ষা করে আছে চাপাতি ও গুলির সুমুধুর আঘাত। একবার দেশে আয় বাছা। দেশে এসে এসব বাল-ছাল বল।
বর্তমান সময়ে আপনার মতো লেখকই আমাদের প্রয়োজন। অত্যন্ত চমৎকার লিখেছেন
তোরে কাইটা কুচি কুচি না করা পর্যন্ত শান্তি নাই। দেশে আয় একবার শুধু।
আমাদের চকচকে চাপাতি অপেক্ষা করছে তোর জন্য। খালি অপেক্ষা কর সেই সময়ের ও সুযোগের।
তোর লেখা দেখেই বুঝা যায় তুই একটা ভারতের দালাল
খানকির পোলা, এত লম্বা লম্বা কথা না বলে একবার দেশে আয়। হেফাজতের ভাইয়েরা অনেকদিন রক্তের গন্ধ পায়না।
ভাই আপনার লেখা আমার খুব ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারেন আপনি। আপনার লেখা পড়ে অনেক অনুপ্রাণিত হই। আশা করি লেখালেখি চালিয়ে যাবেন।
কাফের ও মুরতাদের চিন্তাগুলো সব সময় ধর্ম হীন হয়। কেন হয় বলতে পারিস ওহে কাফেরের বাচ্চা?
তুই একটা ইহুদীর দালাল। থাকস লন্ডনে আর গালাগালি করস ইসলামকে। তোর মতো নাস্তিক-মুরতাদের বাঁচার কোনো অধিকার নাই। তুই মরবি আমাদের হাতে। চাপাতি নিয়া অপেক্ষায় আছি।
তুই তো মুসলমানের মত নাম ধারন করে আসস। কিন্তু আসলে তুইও একতা হিন্দুর বাচ্চা মালাউন
চমৎকার বলেছেন।
লেখাটা কিন্তু চমৎকার হয়েছে। ভালো লাগলো। অনেক চিন্তার খোরাক জাগালো। ভাই এইভাবে লিখে যাবেন সব সময়।
তোকে যেদিন পিস পিস করে কেটে তোর রক্তে গোসল করব সেদিন-ই আসলে আমার জীবনের সব স্বাদ পূর্ণ হবে
আসলে তোকে কোপানো ছাড়া আর রাস্তা নেই। তুই নাস্তিকতাকে যেভাবে সামনে নিয়ে যাচ্ছিস মনে হয় তোর জন্ম হয়েছে ইসলামের সাথে শত্রুতা করার জন্য।
besh valoi laglo lekhata. chaliye jan
তোর বাড়াবাড়ি অনেক দূর পর্যন্ত চলে গিয়েছে। এখন সময় তোকে কতল করা কাফেরের বাচ্চা। তোর নামে মামলা হয়েছে তারপরেও তুই সোজা হস নাই। এতই যখন তোর সাহস তাহলে তুই দেশে এসে একটু দেখ। আর দেশে না আসলেও ক্ষতি নেই। লন্ডনেই তোকে কেটে টুকরো করা হবে। এই কথা তোকে জানিয়েই দিলাম আমরা। এইবার খালি তোকে অপেক্ষা করতে হবে।
ভাই আমি আপনার লেখার সব সময়ের ভক্ত। আপনার লেখা থেকে যা সিখি আর কারো লেখা থেকে তা পারিনা। অনেক ধন্যবাদ এই লেখাটার জন্য।
শালা নাস্তিকের বাচ্চা তুই পর্দার কি বুঝবি? তোর মা বোনরে ঘরের বাইরে পাঠাস পর্দা ছাড়া। তারপর দেখিস কি হয়।
পর্দা করেই কি লাভ? যারা ধর্ষণ করার তারা তো ছোট ছোট শিশুদেরও ছাড় দেয়না! চমৎকার লেখা।
হারাম জাদা এগুলা কি লিখসস?
তুই একটা আস্ত লম্পট
খানকির পোলা, সাহস থাকলে দেশে আয়, ধড় থেকে কল্লাটা আলাদা করে নদীতে ভাষায় দিমু।
এসব বানোয়াট কথা বলার উদ্দেশ্য কি?
চমৎকার হয়েছে লেখাটি
মুসলিমদের বাংলাদেশ আজ আমাদের অমুসলিমদের প্রায় বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। মুসলমানদের আরেকটু মানবতাবোধের চর্চা করা উচিত বলে আমি মনে করি
এখন তো অবস্থা এমন হয়ে গেছে যে কোন ভণ্ড হুজুরের বিরুদ্ধে বললেও কাফির কিংবা মুরতাদের ট্যাগ দিয়ে দেওয়া হয়! খুব সুন্দর লিখেছেন আপনি।
এভাবে মিথ্যাচার যারা করে তাদের শাস্তি হওয়া দরকার
আমার নবীরে নিয়ে কটুক্তি করবে আর তারে গ্রেফতার করবেনা? তোর কি মাথা খারাপ হয়ে গেসে?