বেহেশতে সমকামিতা নিষিদ্ধ না!
ইসলামে সমকামিতা নিষিদ্ধ হলেও বেহেশতে সমকামিতা নিষিদ্ধ না! কী, বিশ্বাস হয় না? পড়ুন-
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৩৭/ পোষাক ও অলঙ্কার
পরিচ্ছেদঃ ৩৭/২. পুরুষ ও মহিলাদের জন্য স্বর্ণ ও রৌপ্যের পাত্র ব্যবহার হারাম এবং স্বর্ণের আংটি ও রেশমী বস্ত্ৰ পুরুষের জন্য হারাম ও তা মহিলাদের জন্য বৈধ এবং রেশমী দ্বারা নকশা করা যার পরিমাণ চার আঙ্গুলের বেশী নয় তা পুরুষের জন্য বৈধ।
১৩৪৩. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। শু’বাহ (রহঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলামঃ এ কথা কি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত? তিনি জোর দিয়ে বললেনঃ হ্যাঁ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় রেশমী কাপড় পরিধান করবে, সে আখিরাতে তা কখনও পরিধান করতে পারবে না।
সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ৭৭ : পোশাক, অধ্যায় ২৫, হাঃ ৫৮৩২; মুসলিম, পর্ব ৩৭ : পোষাক ও অলঙ্কার, অধ্যায় হাঃ ৬০৭৩
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)
সূরা হাজ্জের ২৩ নম্বর আয়াত, সূরা ফাত্বিরের ৩৩ নম্বর আয়াত, সূরা কাহফ এর ৩১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে,
যারা ঈমান আনে আর সৎ কাজ করে, আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে যার তলদেশে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত। সেখানে তাদেরকে অলংকৃত করা হবে সোনার কাঁকন আর মুক্তা দিয়ে আর সেখানে তাদের পোশাক হবে রেশমের।
Taisirul Quran
যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে, আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন জান্নাতে, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তাদেরকে অলংকৃত করা হবে স্বর্ণ কংকন ও মুক্তা দ্বারা এবং সেখানে তাদের পোশাক পরিচ্ছদ হবে রেশমের।
Sheikh Mujibur Rahman
যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে নিশ্চয় আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন এমন জান্নাতে, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত। যেখানে তাদেরকে সোনার কাঁকন ও মুক্তা দ্বারা অলংকৃত করা হবে এবং যেখানে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ হবে রেশমের।
Rawai Al-bayan
নিশ্চয় যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আল্লাহ্ তাদেরকে প্রবেশ করাবেন জান্নাতে যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তাদেরকে অলংকৃত করা হবে সোনার কাঁকন ও মুক্তা দ্বারা এবং সেখানে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ হবে রেশমের।
Dr. Abu Bakr Muhammad Zakaria
গেলমানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে,
তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরেরা।
পানপাত্র কুঁজা ও খাঁটি সূরাপূর্ণ পেয়ালা হাতে নিয়ে,
( সুরা : ওয়াকিয়া, আয়াত : ১৭–১৮ )
সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা করবে।
( সুরা : তুর, আয়াত : ২৪ )
তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরগণ। আপনি তাদেরকে দেখে মনে করবেন যেন বিক্ষিপ্ত মনি-মুক্তা।
( সুরা : দাহর, আয়াত : ১৯ )
কুত্তারবাচ্চা,তোর এতবড় সাহস! তুই ইসলামের বিরুদ্ধে লিখস? তোরে দেশের যে কোনাতেই পাই না কেন, এক কোপ দিয়ে মাথা আলাদা করে ফেলবো। শুওরের বাচ্চা তোরে আর তোর ফ্যামিলিরে একসাথে আগুনে পোড়ামু। রেডি থাকিস।
চাপাতি ধার দিতেসি। তোরে এইবার টুকরা টুকরা করমু।
হাহাহা, ভালো লিখেছেন। সহমত।
আখেরি কারে কয়,কত প্রকার তুই বুঝবি। শুধু দেশে আয় একবার ।
তোর আখেরি বিদায় কিন্তু একবারই হবে। চাপ নিস না। ভালো কইরা চাপাতি ধার দিসি। টের পাবি না কিসু।
আল্লাহর পাক বান্দারে নিয়া কথা কইশ না তুই। খোদার নামে ভাল হয়ে যা। তুই ইসলামে না ফহিরলে আল্লাহর নামে শফত করতেসি তুই দুনিয়ার আলো আর দেখবি না।
ভাই আপনি এইসব লেখে কি আনন্দ পান। মানুষকে কষ্ট দেন কেন?
তুই একতা নাস্তিকের বাচ্চা। জারজের বাচ্চা। তোর উপরত আল্লাহর গজব পড়বে। অপেক্ষা কর। দেখবি সব।
খানকির পোলা তোরে সামনে পাইলে ইচ্ছামতো কোপাইতাম
লন্ডনে থাইকা বাল ফালাও? বালের লেখক হইসো? ওইখানে তো বাসন মাজো, দেশে আইসা কিছু কইরা দেখাও
লন্ডনে বইসা বালের লেখা লিকস? দেশে আয় সাহস থাকলে
তোকে পাইলে আমি কিরিচ দিয়ে টুকরা টুকরা কুরতাম ইব্লিসের বাচ্চা।
ভালোই লাগলো লেখাটা। চিন্তার ব্যাপার আছে
শুয়োরের বাচ্চা, একবার কাছে পাই তোকে তার পর বুঝবি ইসলামের বিরুদ্ধে লিখার পরিণাম কি হয়! দেশে আয় সাহস থাকলে।
বিরাট লেখক হইসস তুই।এইজন্য তোরে আর তোর পরিবাররে একটা সংবর্ধনা দিতে চাই। দেশে আয় তুই, তোরে আর তোর ফ্যামিলিরে চাপাতির কোপে কোপে সংবর্ধনা দিব।
কাফেরের বাচ্চা, তোরে আর তোর বাপরে কুচি কুচি কইরা কুত্তারে খাওয়ামু।
আমি তড়ে এর আগেও সাবধান করসিলাম তুই থামশ নাই। শেষ বারের মত সাবধান করতেসি। বাচার ইচ্ছা থাকলে থাইমা যা।
চিন্তা করিস না, তোর রক্তও এভাবেই শুকাবে।
মাদারির বাচ্চা। বালের ব্লগ লেখসে। এই শালার সব ব্লগার গুলাই কুত্তার বাচ্চা এক একটা।
অত্যাচারী দের ধরতে হবে আর শাস্তি দিতে হবে না হলে অত্যাচার হতে ই থাকবে।
এই খানকির বাচ্চা গুলারে মারসে ভালই করসে।
তোরেও এভাবেই মারবো।
শুয়ারের বাচ্চা তুই জাকির নায়েক রে নিয়া কথা বলস। তুই কি মনে করস জাকির নায়েকরে রে ইংল্যান্ড ব্যান করসে বলে অনারে নিয়া যা ইচ্ছা তাই লিখবি? ইংল্যান্ড কি জাকির নায়েকরে ইসলাম প্রচারে থামাইতে পারসে? পারে নাই। যে হারামি জাকির নায়েকরে ব্যান করসে ওরে আর তড়ে কপামু দেশে পাইলে।
ভাই আসলেই কি কোরানে এরকম কথা বলে? কি অবস্থা। নিজেকে মুসলিম বলতে লজ্জা হচ্ছে।
ভাই আপনি ত সাংঘাতিক সতত কথা বললেন। মোল্লারা আর ইসলামের নেতা ত এবার খেপবে আপনার উপর। জানেও মারতে পারে। আপনি এই সত্য কথা গুল এভাবে লেইখেন না।
ভাই একটু সাবধানে। কোরানের এই বিষয়গুলো সামনে আইনেন না। এইগুলো সামনে আসলে মানুষ ইসলামকে জঙ্গিবাদের ধর্ম বলবে। এই বিষয় গুল সামনে না আসলেই ভাল
তুই ইসলামকে নিয়ে খেলতেছিশ। আল্লাহর আদেশকে অপমান করতেছিশ। তড়ে জবাই করার সময় হয়ে গাছে খালি তুই দেশে আয়।
ভাই একটু সাধান। মোল্লারা আপনাকে কিন্তু ছারবেনা।
তড়ে আমি আল্লাহর নামে কতল করার অনুমুতি পেয়েছি। ইনশাআল্লাহ তা আমি করবই.
বাংলার মাটিতে তোর মতো সমকামীদের জন্য কোন জায়গা নাই। তোদের প্রত্যেককে লাথি দিয়ে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করা হবে।
কুত্তার বাচ্চা, সমকামীরা হলো একেকটা নরদমার কিট। তোদেরকে মেরে ফেলাই উত্তম
কুওার বাচ্চা তোকে আমি শেষ করে ফেলবো।তুই মূত্যর জন্য তাকিয়ে তাক
নাস্তিক মুক্তমনা ব্লগার দের বাংলাদেশ থেকে এদের বিতাড়িত করা হউক।
একমত ভাই আপনার এই লেখার সাথে। আপনি এগিয়ে যান।
তদের মতো নাস্তিক এর বাচ্চারা ইসলামকে বিশ্বাস করতে পারিস না বলে আজ তোরা ইসলামকে নিয়ে নানারকম কথা বলছিস।
Being Athiest is the smartest choice. No religious person would understand your writing. All they know is how to attack people both with their words and their weapons!
তুই কি মনে করিস ইসলাম ধমকে নিয়ে কুটুক্তি করে পার পেয়ে যাবি? ধরে জবাই করে দিবো একদম। শালা কুত্তার বাচ্চা
এই কুওার বাচ্চা আল্লাহকে নিয়ে বিরুদ্ধে কিছু লিখলে তার পরিণতি কিন্তু ভালো হবে না।
সত্যি বলছেন ভাই আপনার এই লেখাকে আমি সমর্থন করি।
কোরান নিয়ে এতো বাজে কথা বলা উচিত হয়নি আপনার,
অন্য বিষয় নিয়ে লেখালেখি করেন, ধর্ম নিয়ে লেখা বন্ধ করুন।