নাস্তিক কারা? নাস্তিক কতজন?
কোনো ধর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন লোকেদের কখনো কখনো “none” নামে ধরে নেয়া হয়। উত্তর আমেরিকা এবং ইউরোপের অধিকাংশ স্থানে তারা দ্বিতীয় বৃহত্তম “ধর্মীয়” গোষ্ঠী তৈরি করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী এক-চতুর্থাংশেরও কম লোক নিজেদের ধর্মীয় অনুষঙ্গ নেই বলে চিহ্নিত করে। গত দশ বছরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী লোকেদের সংখ্যা যারা কোনো ধর্মীয় ঐতিহ্যকে মেনে চলে না তাদের সংখ্যা এত বেড়েছে যে এটি অ-খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারীদেরকে ছাড়িয়ে গেছে।
মৃত্যু সম্পর্কে জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি, তারা তাদের সন্তানদের যে পাঠ শেখায় এবং এমনকি তারা কীভাবে তাদের ভোট দেয় তা তাদের ধর্মীয় সংযোগের দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়। এটি একটি কারণ কেন প্রাচ্য এবং অন্যান্য অঞ্চলে নাস্তিকতা এত কম বিস্তৃত। তবে সে আলাপ অন্য ব্লগের জন্য.।
দীর্ঘকাল ধরে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে যে, বিশ্ব যত আধুনিক হবে, ধর্ম তার তাৎপর্য হারাবে, কিন্তু সাম্প্রতিক সব জরিপের ফলাফল ইঙ্গিত দেয় যে এটি একটি আশ্চর্যজনকভাবে দ্রুত গতিতে ঘটছে। শীঘ্রই, নাস্তিকতা ফ্রান্সের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ডেমোগ্রাফি তৈরি করবে। নেদারল্যান্ডস ও নিউজিল্যান্ডও একই দিকে আগাচ্ছে। যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়া উভয়ই তাদের জনসংখ্যায় খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে দ্রুত সরে যাচ্ছে। এমনকি এমন লোকেদের জন্য যারা দেশগুলিতে বাস করে যেখানে ধর্মীয় বিশ্বাসের ঐতিহাসিকভাবে রাজনৈতিক ব্যবস্থা থেকে শুরু করে ভৌগলিক সীমানা থেকে স্থাপত্য নকশা পর্যন্ত সবকিছুতে ভূমিকা রয়েছে, ধর্মের গুরুত্ব তার ঐতিহাসিক তাত্পর্যের তুলনায় দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
যারা নিধার্মক তাদের মধ্যে গভীর বিভাজন দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ কেউ স্পষ্টবাদী নাস্তিক। অন্যরা একটি অজ্ঞেয়বাদী বিশ্বদর্শন ধারণ করে। এবং অন্যদের একটি অংশ শুধুমাত্র একটি পছন্দ প্রকাশ করতে চায় না। তবে এরা সবাই একমত যে ধর্মীয় বিশ্বাস একটি ব্যক্তিগত জিনি, এবং একে রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে বিছিন্ন রাখতে হবে।
ধর্মের মতো একইভাবে, অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের অস্তিত্ব মানুষকে অনুগামী হতে নিরুৎসাহিত করতে পারে।
ধর্মের ক্ষেত্রে না হোক তবে আধ্যাত্নিকতার ক্ষেত্রে হ্যাঁ বা না উত্তরই একমাত্র সম্ভব নয়।
বিজ্ঞানের আবির্ভাব শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ঈশ্বরকে প্রশ্নবিদ্ধ করে না, কিন্তু যারা এই ধরনের সন্দেহ পোষণ করে তাদেরও একত্রিত করছে। এমনকি যদি আপনি একটি ধর্মীয় পরিবার বা সমাজে বেড়ে ওঠেন, তবে ইন্টারনেটে নাস্তিক এবং অজ্ঞেয়বাদী আলোচনা গোষ্ঠীগুলি খুঁজে পেতে আপনার কোনও সমস্যা হওয়ার কথা না।
নাস্তিকতাকে ব্যাপকভাবে গ্রহণ করার ক্ষেত্রে অবদান রাখে এমন কারণগুলির অনেক ব্যাখ্যা প্রস্তাব করা হয়েছে। কিছু জনসংখ্যাবিদ আর্থিক নিরাপত্তাকে দায়ী করেছেন, যা ব্যাখ্যা করবে কেন একটি শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীযুক্ত ইউরোপীয় দেশগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বেশি ধর্মনিরপেক্ষ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ইউরোপীয় দেশগুলিতে শক্তিশালী সামাজিক নিরাপত্তা জাল রয়েছে।
নাস্তিকতা শিক্ষার সাথেও যুক্ত, যা একাডেমিক সাফল্য (অনেক অঞ্চলে নাস্তিকদের অধিকাংশই কলেজ ডিগ্রী থাকে) বা সারা বিশ্বে প্রচলিত বিভিন্ন ধর্মের ব্যাপক সচেতনতা দ্বারা মূল্যায়ন করা যেতে পারে।
কুত্তার বাচ্চা তোরে সামনে পাইলে ডগি স্টাইলে চুইদা পাছা ফাটাইয়া ফালাইমু, খানকির বাচ্চা।
আমি তোরে সামনে পাইলে প্রথমে ইচ্ছামতো পুন্দামু, তারপর তোর ধোন কাইটা রাস্তার পাশে ফালাই রাখমু
শালা খানকির পো তোর কি সমস্যা? মিথ্যা কথা বলার জায়গা পাস না?
তোরে কতল করা কিন্তু মাত্র সময়ের ব্যাপার। সময় থাকতে ভালো হয়ে যা ।
সাহস থাকলে দেশে আয়তো দেখি, তারপর দেখি তোর কতবড়ো হ্যাডম?
tore bangladeshe paile maira falamu shala bainchod
বিদেশে বসে সবাই অনেক বড় বড় কথা বলতে পারে। পারলে একবার দেশে আয় না?
শুয়োরের বাচ্চা চড়াইতে চড়াইতে মেরে ফেলবো।
বেয়াদবির একটা সীমা থাকা উচিত। তোরে শাস্তি দেওয়ার সময় আসছে।
আপনাদের মতো লেখকদের কারনেই এই ঘুণেধরা সমাজ আজো অল্প ভালো আছে।
হালার পো তোরে না মানা করসিলাম লেখালেখি করতে? তারপরও? দাড়া তোরে মজা বুঝানোর সময় হয়ে গেসে।।
আজকের সময়ে এরকম সাহসী লেখা খুবই জরুরি। কারো কথা শুনবেন না, লেখালেখি চালিয়ে যান।
তুই নিজেকে কি ভাবিস?
সময় থাকতে ফালতু লেখালেখি বন্ধ করে ফেল নাইলে কিন্তু ভালো হবেনা বলে দিলাম।
শালা তুই আওয়ামীলীগ নিয়ে কথা বলছিস কেন?
তোকে অনেকবার মানা করেছি এসব ফালতু লেখা না লেখার জন্য।
মৃত্যু কিন্তু ঘনিয়ে আসছে। তৈরি থাকিস
মাগিটা কি এখন সাথে আছে?
শুয়োরের বাচ্চা, কি ভাবিস নিজেকে?
ভালো লাগলো আপনার ভাবনা।